সকল প্রোডাক্ট
2 টন, জেনারেল এসি, নন ইনভাটার
Original price was: ৳ 134,000.00.৳ 45,000.00Current price is: ৳ 45,000.00.
অরজিনাল, স্কয়ার কোম্পানি।
জেনারেল এসি ২ টন।
ইউজ 6 বছর।
নিউ প্রাইজ, ১ লাখ 34 হাজার টাকা।
এখন বিক্রয় মূল্য মাত্র 45 হাজার টাকা, ফিক্সড প্রাইজ।
সার্ভিস সুবিধা সমূহ…………………………
১। ৬ মাস রিপ্লেসমেন্ট গ্যারান্টি।
২। ৬ মাস সার্ভিস ওয়ারেন্টি, মোট এক বছর।
৩। পরবর্তী সময়ে নিউ এসি এক্সচেঞ্জ করার সুবিধা
৪। অথবা সার্ভিস চার্জ কেটে টাকা রিটার্ন প্রযোজ্য
সবমিলিয়ে একের মধ্যে সব ধরনের সুবিধা, নো রিস্ক, নো চিন্তা ।
এসির সাথে, ইনডোর + আউটডোর + রিমট + ৭ ফিট কপার পাইপ + গ্যাস সহ ফুল কমপ্লিট এসি।
আশা করি এই এসি টা এখনো ২০ বছর ব্যবহার করা যাবে।
কারণ এই এসিগুলো সরাসরি জাপান থেকে তৈরি।
এবং এই এসিগুলোর কুলিং ক্ষমতা বর্তমান এসির চাইতে ৩ গুন
Features:……………….
Super Air Purifying System
Energy saving model
24000 BTU
ইন্সটল করার সুবিধা সমূহ………….
১। ঢাকা সিটিসহ বাংলাদেশের প্রত্যেকটা জেলায় আমাদের টেকনিশিয়ান সেটাপ রয়েছে।
২। ঢাকার মধ্যে install সহ, ক্যাশ অন ডেলিভারি, এবং ইন্সটল চার্জ ও ডেলিভারি চার্জ প্রযোজ্য।
৩। ঢাকার বাইরে কুরিয়ারে কন্ডিশনে প্রোডাক্ট ডেলিভারি, কাস্টমার এসি রিসিভ করে, ওই জেলার টেকনিশিয়ান এর সাথে, কথা বলে ইন্সটল করিয়ে নিবে। ইন্সটল চার্জ এবং কুরিয়ার সার্ভিস প্রযোজ্য।
ইনভার্টার এন্ড নন ইনভাটার সুবিধা সমূহ…………….
রিকন্ডিশন এসির ক্ষেত্রে আমরা শুধু নন ইনভার্টার এসি নিয়ে কাজ করি,
শুরুতেই ইনভার্টার এসি নিয়ে কাজ করে ছিলাম কিন্তু এখন করছি না,
আমাদের বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে দেখলাম।
ইনভার্টার এসির থেকে নন ইনভাটার এসি অনেক ভালো, তবে আপনি চাইলে নিতে পারেন, কিন্তু রিকন্ডিশন না, নিউ এসি আছে।
বর্তমান ইনভার্টার এসি বেশিরভাগই অনেক প্রবলেম দেয় এবং নন ইনভার্টার এসি, ইনভার্টার এসির এর চাইতে অনেক বছর বেশি ব্যবহার করা যায়, এবং কুলিং ক্ষমতা অনেক বেশি,
আমাদের বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে বুজলাম ইনভার্টার এবং নন ইনভার্টার এর মধ্যে, বিদ্যুৎ বিল ও বেশি কিন্তু একটা পার্থক্য নেই।
তবে অনেক আগের পুরানো মডেলর এসিগুলোতে তুলনামূলক বিদ্যুৎ বিল একটু বেশি আসতো, কারণ আগের এসিতে বড় ব্রিস্টল কম্প্রেসার থাকতো।
কিন্তু বর্তমান যুগের নন ইনভার্টার এসিতে, রোটারি কম্প্রেসার ব্যবহার করা হয়, তাই এমনিতেই বিদ্যুৎ বিল অনেক কম আসে।
তবে গুরুত্বপূর্ণ কথা হলো, এসির বিদ্যুৎ বিল বেশি আসে এবং কম আসে, সব কিছুই বিবেচনা, এসি ব্যবহার করার উপরে।
একটা জিনিস খেয়াল করলে দেখা যায়, আসলে, এসি নিয়ম অনুযায়ী অনেকেই ব্যবহার করি না। এসি যদি সঠিক নিয়মে ব্যবহার করা হয়, তাহলে কিন্তু, বিদ্যুৎ বিল আরও অনেক কম আসে,একদম বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে বলছি।
এই নিয়ম গুলো আমাদের ফলো করা উচিত…………………………….
★ রুমের সাইজ অনুযায়ী এসি লাগানে।
★ দক্ষ টেকনিশিয়ান দিয়ে এসি ইন্সটল করা।
★ দরজায় অটোলাক ব্যবহার করা।
★ দরজা জানালায় ফোম দিয়ে, ছিদ্রগুলো ফিলাপ করে রাখা।
★ প্রতিবছর দক্ষ টেকনিশিয়ান ধারা সার্ভিসিং করা
★ এসি ২৪ ডিগ্রীতে দিয়ে ব্যবহার করা।
এসি এভাবে ব্যবহার করলে, পরিপূর্ণ পারফরম্যান্স পাওয়া যায় এবং এসির লংজিবিটি ও অনেক বেড়ে যায়, বিশেষ করে বিদ্যুৎ বিলও অনেক কমে আসে। ইনভার্টার এসি যদি পাঁচ বছর চলে, নন ইনভাটার এসি চলবে দশ বছর। ইনভার্টার এসি একবার যদি নষ্ট হয়, তা আবার ঠিক করা অনেক কষ্টকর। কারণ মেরামত করা ব্যয়বহুল খরচ এবং সকল এক্সেসরি পাওয়া যায় না।
ইনভার্টার এবং নন ইনভার্টার এসির মধ্যেয়ে শুধুমাত্র পার্থক্য সামান্য কিছু বিদ্যুৎ বিল কম আসে।
তাই এতটুকু সুবিধার না নেওয়ার চাইতে, দীর্ঘ মেয়াদে সুবিধা নেওয়া অনেক ভাল।
বাংলাদেশে বিদ্যুতের দুর্বল অবস্থা থাকার কারণে, ইনভার্টার এসি, বেশি বেশি নষ্ট হয়।
তাই আমরা মনে করি, সব দিক থেকে বিবেচনা করলে দেখা যায়,
ইনভার্টার এর চাইতে নন ইনভার্টার এসি ব্যবহার করাই অনেক বেটার, ধন্যবাদ।
Customer reviews
Reviews
There are no reviews yet.
Write a customer review